SEO এর একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ট্যাগ হল এইচটিএমএল মেটা ট্যাগ (Meta tag). এই মেটা ট্যাগ ব্যবহার করে একটি এইচটিএমএল ডকুমেন্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সার্চ ইঞ্জিন কে সরবরাহ করা হয়।
মেটা (<meta>) ট্যাগ এর “description” এ পেজে কি আছে তা সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখুন। এটা Google এবং সকল Search Engine কে একটা ধারনা দেয় যে এই পেজে কি আছে। এই বর্ননা ২/৩ লাইনের মধ্যে দিতে পারেন। মেটা বর্ননাকে গুগল আপনার ওই পেজটার কন্টেন্টের সারাংশ হিসেবে ধরতে পারে। ধরতে পারে এজন্য বলা হয়েছে কারন ইউজার যে কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করবে সেটার সাথে যদি সরাসরি পেজ কন্টেন্টের কোন অংশের সাথে বেশি মিলে যায় তাহলে সেই অংশ গুগল সার্চ রেজাল্টে দেখাতে পারে।
ইউজারের দেয়া কিওয়ার্ড যদি এই সারাংশে (মেটা বর্ননায়) থাকে তাহলে সেটা বোল্ড করে দেখাবে যেমন উপরের
ছবিতে দেখুন ইউজার এর “HTML Tutorial in Bangla” লেখাটি সার্চ রেজাল্টে বোল্ড করে দেখাচ্ছে।
এটা ইউজারকে একটা ইঙ্গিত দেয় যে, সে যে জিনিস খুজছে সেটার সাথে পেজটির কতটুকু মিল রয়েছে। তাই এমনভাবে
মেটা বর্ননা দিন যাতে সেটা ইউজার সার্চ রেজাল্টে দেখেই যেন মনে করে এই পেজেই আমার প্রয়োজনীয় তথ্য থাকতে
পারে।
পেজের কন্টেন্টের কোন অংশ আবার কপি করে মেটা বনর্নাতে পেস্ট করা উচিৎ না বরং পেজের কন্টেন্টের উপর ছোটখাট
একটা সারমর্ম লিখে দেয়াই ভাল।
প্রতিটি পেজের মেটা বর্ননা যেন ভিন্ন ভিন্ন হয় তা নাহলে ইউজার বা সার্চ ইন্জিন যখন একসাথে বহু পেজ দেখবে তখন সমস্যা হবে। আপনার সাইটে যদি হাজার হাজার পেজ থাকে তাহলে প্রতিটি পেজের জন্য আলাদা আলাদা মেটা বর্ননা তৈরী করা জটিল হয়ে পরবে সেক্ষেত্রে পেজের কন্টেন্টের উপর ভিত্তি করে অটোমেটিক মেটা বর্ননা তৈরী হবে এধরনের টেকনিক অবলম্বন করতে হবে।
কোন ওয়েবসাইট এর meta টাইটেল অপটিমাইজেশন করার জন্য সাধারণত যে সকল বিষয় গুলোর দিকে লক্ষ রাখতে হবে তা হল নিম্নরূপ -